আরেকটু অপেক্ষা করেন সামনে আরো চমক আসবে। সমকামিতা তথা পায়ুকামীতার বৈধতা পেয়ে কলাবিজ্ঞানীরা উৎফুল্ল। এদের যুক্তি দুইটা ১. এটা একটা ‘ন্যাচারাল’ ব্যাপার, তাই এর বৈধতা দিতে হবে। ২. জোড়াতালি লাগানো বৈজ্ঞানিক যুক্তি, ডিএনএ’র রাসায়নিক পরিবর্তনের ফলে এটা হতে পারে, যদিও এর পক্ষে অকাট্য কোনো প্রমান নেই।
সামনে পেডোফিলিয়া বা শিশুকামিতাকেও বৈধতা দিতে হবে!!! যদিও কলাবিজ্ঞানী ও পায়ুকামী সমাজ শিশুকামিতাকে ঘৃণার চোখে দেখে অথচ তারা যে যুক্তিতে পায়ুকামীতার বৈধতা পেয়েছে একই কারণ পেডোফিলদের মাঝেও বর্তমান। ১. পেডোফিলিয়াকে ইতিমধ্যে ‘ন্যাচারাল’ হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। ২. সাইকোলজিস্টরা ‘Paedophilia a ‘sexual orientation – like being straight or gay’ বলে মেনে নিয়েছে। কলাবিজ্ঞানীদের মাথার মুকুট রিচার্ড ডকিন্সও ‘হালকা লেভেলের শিশু কামিতা’কে ক্ষতিকর কিছু মনে করে না!!
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোন থেকে পায়ুকামীতার চেয়ে ‘ক্রাইম’, তথা চুরি, ডাকাতি, খুন খারাবি অধিকতর যৌক্তিকভাবে বৈধতার দাবি রাখে। পায়ুকামীতার সাথে কোনো ধরণের জেনেটিক ব্যাপার নেই, অন্যদিকে ‘ক্রাইম’ এর জন্য দায়ী ‘জিন’ সনাক্ত করা হয়েছে।
বিজ্ঞানের দাবি অনুযায়ী, ক্রাইম তথা সহিংসতার জন্য আপনি দায়ী না, বরং আপনার জিন দায়ী। যত ক্রাইমই করেন না কেন, বলে দিবেন এটা আপনি নিজের ইচ্ছায় করেননি, আপনার জিন আপনাকে দিয়ে করিয়েছে, ব্যস, কেস খতম।
সুতরাং পায়ুকামীতা বৈধতা পেলে, ‘ক্রাইম’ কেনো বৈধ হবে না? বিজ্ঞানের আলোকে জবাব চাই।
লেখকঃ Saifur Rahman
ucuz instagram takipçi satın al