খ্রিস্টানধর্ম এবং মুসলিমদের স্পেন বিজয়

345
স্পেন বিজয়

৭ম শতাব্দীর ২য় দশকে আইবেরিয়া উপদ্বীপ (Iberian peninsula — বর্তমান স্পেন এবং পর্তুগাল) জয় ছিল মুসলিমদের এক ঐতিহাসিক বিজয়। এমন বিজয় ইসলামের ইতিহাসে বিরল। ৭১১ খ্রিস্টাব্দে এক ছোট্ট মুসলিম সেনাদল আইবেরিয়ার দক্ষিণ উপকূলে এসে পৌঁছায় এবং ৭২০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যেই পুরো আইবেরিয়া উপদ্বীপ মুসলিমদের নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। কেউ কেউ এই বিজয়কে অ্যাখ্যা দেন ‘সাম্রাজ্যবাদী’ এবং ‘আক্রমণাত্মক’ মুসলিমদের সন্ত্রাস, আতঙ্ক এবং জোর-জবরদস্তির মাধ্যমে খ্রিস্টানদের পরাধীনতার কাহিনী হিসেবে।

১০০০ খ্রিস্টাব্দে আল-আন্দালুস

বাস্তবে, প্রকৃত সত্য এর থেকে অনেক দূরে। এই লড়াই এর প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা খুবই জটিল ছিল। তাই সহজেই “ইসলাম বনাম খ্রিস্টানধর্ম” কিংবা “পূর্ব বনাম পশ্চিম” এর পরিভাষায় আবদ্ধ করে রাখা যাবেনা। মুসলিমদের স্পেন আক্রমণ ছিল এক ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা এবং ধর্মীয় সহিষ্ণুতার গল্প। আল-আন্দালুস, কিংবা “মুসলিম স্পেন”-জুড়ে বহুধর্মের মানুষ একসাথে শান্তিতে বসবাস করে এসেছিল শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে। এর ইতিহাস বুঝতে হলে আইবেরিয়াতে মুসলিমদের আক্রমণের পেছনের কারণগুলো সতর্কতার সাথে যাচাই করে দেখতে হবে।

খ্রিস্টান একেশ্বরবাদীগণ

আল-আন্দালুসে মুসলিমদের আগমনের ঘটনা জানতে হলে আমাদেরকে ফিরে যেতে হবে প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মাদ ﷺ এর জন্মের শত বছর পূর্বে। ঈসা (আঃ) এর মৃত্যুর পর খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি হয়। এর ফলে ঘটনা কোনদিকে মোড় নেয় তা জানা খুবই জরুরী।

বর্তমানে যখন খ্রিস্টান ধর্মের প্রায় সকল অনুসারীগণ ‘ত্রিতত্ত্ব’ ধারণায় বিশ্বাসী, ব্যাপারটা সবসময়ই এমন ছিলনা। ত্রিতত্ত্ব হচ্ছে এমন এক বিশ্বাস যেখানে বিশ্বাস করা হয় ঈশ্বরের তিনটা অংশ আছেঃ পিতা, পুত্র ও ‘পবিত্র আত্মা’। ঈসা (আঃ) [যীশু] কে যেখানে ঈশ্বরের পুত্র হিসেবে বলা হয়েছে (নাউজুবিল্লাহ্‌)। অর্থাৎ, অন্য কথায় ঈশ্বরের অংশ হিসেবেই। এই বিশ্বাসের উত্থান হয় ৪০-৬০ খ্রিস্টাব্দের দিকে যখন ‘পল’ নামক এক খ্রিস্টান মিশনারি এই ধারণার সূত্রপাত ঘটান। মূলত খ্রিস্টাধর্মকে বহু ঈশ্বরে বিশ্বাসী রোমান সাম্রাজ্যের মাঝে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য।

যারা যীশুর প্রকৃত বাণী একেশ্বরবাদ (একমাত্র ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস) এ বিশ্বাস করতো এবং ঈশ্বরের একনিষ্ঠ উপাসনা করতো তাদের কাছে ঈশ্বরে বিশ্বাসের এই নতুন প্রথা খুবই বিরক্তিকর হয়ে ওঠে। ফলে খুব শীঘ্রই খ্রিস্টানধর্মের ইতিহাসের গোড়ার দিকেই গীর্জাতে দু’টি ভিন্ন দলের সৃষ্টি হয়ঃ

১) ত্রিত্ববাদীঃ যারা যীশুকে ঈশ্বরের পুত্র হিসেবে বিশ্বাস করেছিল, তথা ‘ত্রিতত্ত্ব’ ধারণায় বিশ্বাস করেছিল।
২) একেশ্বরবাদীঃ যারা সাদামাটাভাবে প্রকৃত সত্য, তথা যীশুকে ঈশ্বরের একজন বার্তাবাহক হিসেবে গ্রহণ করেছিল।

রোমান সাম্রাজ্যের শাসকবর্গের কাছে এই দুই ভিন্ন দলের মধ্যে কোন ধরনের পার্থক্য ছিলনা। খ্রিস্টাব্দের প্রাথমিক সময়ে ত্রিত্ববাদী এবং একেশ্বরবাদী, উভয় দলই রোমানদের দ্বারা নির্যাতিত হয়েছিল। ঘটনার মোড় নেয় ২য় শতাব্দীর শেষে এবং ৩য় শতাব্দীকের শুরুর দিকে। এ সময়, ‘আরিউস’ নামক লিবিয়ার এক একেশ্বরবাদী ধর্মযাজক উত্তর আফ্রিকায় একেশ্বরবাদ এর বাণী প্রচার করতে থাকেন। দ্রুত তাঁর অনুসরণকারীর সংখ্যাও বাড়তে থাকে। তাঁর মূল বাণী ছিল ঈশ্বরের একত্ববাদ, এবং যীশু ঈশ্বরের বার্তাবাহক মাত্র, পুত্র নয়। যার ফলে তিনি ত্রিত্ববাদীদের তীব্র বিরোধিতার শিকার হন। যারা পরবর্তীতে আরিউসকে আক্রমণও করে এবং ‘পাগল’ উপাধি দিয়ে একঘরে করে ফেলে। ত্রিত্ববাদীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও আরিউস এর বিশ্বাস এবং প্রচারণা তার জন্মভূমি, তথা লিবিয়াতে এবং উত্তর আফ্রিকা জুড়ে বিদ্যমান থাকে।

এ সময়ে রোমান সম্রাট ছিলেন কনস্ট্যান্টিন। পতনমুখী রোমান সাম্রাজ্যকে নানা পরিবর্তনের সাধনের মাধ্যমে পুনরায় জাগিয়ে তোলার জন্য রোমান সম্রাটদের মধ্যে তিনি সর্বাধিক পরিচিত। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী রোম থেকে কনস্ট্যান্টিনোপোল (বর্তমান ইস্তানবুল) এ সরিয়ে নেয়া। নিজের নামানুসারে কনস্ট্যান্টিন শহরটির নামকরণ করেছিলেন। এর মাধ্যমে তিনি বেশকিছু বর্বর জাতিকে পরাজিত করতে পেরেছিলেন যারা বারবার উত্তর দিক থেকে রোমকে আক্রমণ করে আসছিল।

কনস্ট্যান্টিনোপোল এ রাজ্যের রাজধানী স্থানান্তর করার পর কনস্ট্যান্টিন ত্রিত্ববাদীদের যাজকসম্প্রদায়ের ব্যাপারে জানতে পারেন। ত্রিত্ববাদীরা কনস্ট্যান্টিনকে জানায় তিনি যদি খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন তাহলে তার পূর্ববর্তী সব পাপ মোচন হয়ে যাবে। কনস্ট্যান্টিন খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করলেন ঠিকই, তবে ধর্মীয় কারণে নয় বরং রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করার জন্যে। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন ত্রিত্ববাদীদের বাণী প্রচারের মাধ্যমে তিনি নিজের রাজনৈতিক শক্তি আরো জোরদার করতে পারবেন। ফলশ্রুতিতে, তিনি ত্রিত্ববাদীদের বাণী প্রচার করা শুরু করলেন এবং পাশাপাশি আরিউস থেকে শুরু করে সকল একেশ্বরবাদীদের ওপর নির্যাতন শুরু করলেন। এই সময়, ৩২৫ খ্রিস্টাব্দে রোমান সাম্রাজ্যের ‘নিকা’ শহরে একটি পরিষদ গঠিত হয় যাদের উদ্দেশ্য ছিল যীশু কি ঈশ্বরের পুত্র ছিলেন কি ছিলেন না সে ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া।

সম্রাট কনস্ট্যান্টিন এর নির্দেশে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে আরিউস এর বই

স্বাভাবিকভাবেই পরিষদের নেয়া চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছিল যীশু ঈশ্বরের একটি অংশ এবং তাঁর পুত্র, এবং যারাই এর বিরোধীতা করবে তাদের সমাজ এবং ধর্মীয় সম্প্রদায় থেকে বহিষ্কার করা হবে। সরকারীভাবে একেশ্বরবাদীদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়, যারা ইতিমধ্যেই আইবেরিয়া উপদ্বীপ (স্পেন ও পর্তুগাল) এবং উত্তর আফ্রিকাতে সংখ্যাগরিষ্ঠ। ফলে গোপনে নিজেদের বিশ্বাস ও ধর্মীয় রীতি-নীতি গোপনে পালন করা ছাড়া আর কোন উপায় তাদের ছিলনা। এমনকি কনস্ট্যান্টিন একেশ্বরবাদীদের ধর্মীয় দলিলসমূহ পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ পর্যন্ত দেন, এবং আরিউসকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দেন।

স্পেনে ইসলামের অনুপ্রবেশ

একেশ্বরবাদীদের উপর নির্যাতন চলতে থাকে গোটা ৭ম শতাব্দী পর্যন্ত, যখন আইবেরিয়া উপদ্বীপ ‘ইসলাম’ নামে নতুন এক শক্তির সাথে পরিচিত হয়। মুসলিম সেনাবাহিনী যখন রোমান সাম্রাজ্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়, তখন উত্তর আফ্রিকার একেশ্বরবাদী জনসাধারণ দেখতে পেলো তাদের ধর্মের সাথে এই নতুন ধর্মের অনেক মিল। উভয়েই ঈশ্বরের একত্ববাদে বিশ্বাসী। উভয়েই যীশুকে ঈশ্বরের একজন বার্তাবাহক মনে করে। উভয়েই বিশ্বাস করেন যে গীর্জার ত্রিতত্ত্ব এর পক্ষে অবস্থান হচ্ছে একটি আবিষ্কার, যার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এভাবে একেশ্বরবাদীরা বুঝতে পারে ইসলাম মূলত একটি ধর্ম যা মূলত যীশুর মূল শিক্ষারই উপসংহার মাত্র, এবং ৭ম শতাব্দীতেই প্রায় গোটা উত্তর আফ্রিকা ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়।

রাসূল ﷺ এর মৃত্যুর পর শত বছরের মধ্যেই উমাইয়াদের নেতৃত্বে নতুন মুসলিম সাম্রাজ্য (উমাইয়া শাসনামলঃ ৬৬১ ― ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ) পশ্চিমে আটলান্টিক মহাসাগর থেকে পূর্বে ভারতের সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। মুসলিমদের শাসনব্যবস্থা, ন্যায়বিচার এবং সাম্যের গল্প দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে নিজেদের সীমানা অতিক্রম করে অন্যান্য জায়গাতেও, বিশেষ করে আইবেরিয়া উপদ্বীপে।

৮ম শতাব্দীর প্রথম দিকে আইবেরিয়ার নিয়ন্ত্রণে ছিল এক অত্যাচারী ভিসিগোথিক রাজা, রডারিক। রোমানদের ত্রিতত্ত্ববাদ নীতিও রডারিক অব্যাহত রাখে এবং নিজের এই বিশ্বাস জনসাধারণের উপরও চাপিয়ে দেয়ার জোর প্রচেষ্টা করে, যদিও জনসাধারণের বেশীরভাগই ছিল একেশ্বরবাদী। মুসলিম ইতিহাসবীদ, বিশেষ করে ইবন খাল্‌দুন, উত্তর আফ্রিকার একজন অভিজাত বংশীয় ব্যক্তি ‘জুলিয়ান’ এর কাহিনী বর্ণনা করেন। জুলিয়ান এর কন্যা রডারিক দ্বারা অপহৃত এবং ধর্ষিত হয়। জুলিয়ান উত্তর আফ্রিকার এক মুসলিম নেতার কাছে যান যার নাম ছিল ‘তারিক বিন জিয়াদ’, এবং রডারিককে অপসারণের ব্যাপারে তাঁর কাছে সাহায্য চান।

ফলশ্রুতিতে, ৭১১ খ্রিস্টাব্দে তারিক এর নেতৃত্বে কয়েক হাজার সৈন্যের এক বাহিনী আইবেরিয়ান পেনিনসুলার দক্ষিণ উপকূলে আক্রমণ করেন। ছোটখাট কিছু বাধা পেরিয়ে তাঁর বাহিনী রডারিক এর বিশাল বাহিনীর মুখোমুখি হন ‘গুতালেতে এর যুদ্ধ’-তে ১৯ জুলাই ৭১১ খ্রিস্টাব্দে। যুদ্ধের ফলাফল ছিল তারিক এর চূড়ান্ত বিজয় এবং রডারিক এর মৃত্যু। ভিসিগোথিকদের রাজসিংহাসন কালের গর্ভে হারিয়ে যায়, মুসলিমরা বাকি আইবেরিয়া জয় করে নেয় ৭ বছরের মধ্যেই।

একেশ্বরবাদীগণ এবং মুসলিমগণ

উপরে বর্ণনা শুনে মুসলিমদের স্পেন বিজয়ের কাহিনী খুব সহজ সরল এক ঘটনা মনে হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে যে মাত্র কয়েক হাজার সৈন্যের এক বাহিনী মাত্র সাত বছরে ৫ লক্ষ ৮২ হাজার বর্গ কিলোমিটার অঞ্চল জয় করে ফেলবে, ব্যাপারটা বোধগম্য নয়। কিন্তু আইবেরিয়া জুড়ে একেশ্বরবাদীদের উপস্থিতির ব্যাপারটা বিবেচনায় আনলে ব্যাপারটা বোধগম্য মনে হয়।

যখন ৭১১ খ্রিস্টাব্দে আইবেরিয়াতে মুসলিমদের আগমন ঘটে, একেশ্বরবাদীরা তাদের একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী ভাইদেরকে খুশীমনে সাহায্য করে ত্রিত্ববাদে বিশ্বাসী অত্যাচারী সাম্রাজ্যের বিপক্ষে। যার কারণে রডারিক এর বিরুদ্ধে মূল যুদ্ধ হয়ে যাওয়ার পর স্পেনের বেশীরভাগ শহরের অধিবাসীরা কোন যুদ্ধ ছাড়াই তারিক এবং তাঁর সৈন্যবাহিনীর জন্য তাদের শহরের দরজা খুলে দেয়। মুসলিমরা তাদেরকে প্রদান করে ন্যায়পরায়ণ আইন ও বিচার-ব্যবস্থা, নিজ ধর্ম পালনের স্বাধীনতা, এবং বন্ধ করে দেয় অন্যায় ও অন্যায্য সব খাজনা। এসব ঘটনা বিবেচনা করে দেখলে বুঝা যায়, কয়েক বছরের মধ্যেই তারিক এর বাহিনীর গোটা আইবেরিয়া উপদ্বীপ জয় করার ব্যাপারটি মোটেই আশ্চর্যজনক কিছু নয়।

মুসলিমদের স্পেন বিজয় কখনোই একটা বৈদেশিক আক্রমণ কিংবা স্থানীয় অধিবাসীদের অধীনে আনার কোন প্রক্রিয়া ছিল না। বরং এটা ছিল ত্রিত্ববাদে বিশ্বাসী এক অত্যাচারী সাম্রাজ্যের বিপক্ষে একেশ্বরবাদীদের এক অভ্যুত্থান (মুসলিমদের সাহায্য নিয়ে)। মুসলিমরা এই অঞ্চলে বিশেষভাবে আমন্ত্রিত হয়েছিল অন্যায়-অত্যাচারের উৎপাটন এবং ন্যায় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে, যা মুসলিমরা সম্ভব করেছিল স্থানীয় অধিবাসীদের সহায়তা নিয়েই। ন্যায় এবং নৈতিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করায় মুসলিমরা শত-সহস্র মানুষের মন জয় করেছিল যারা পরবর্তীতে ইসলাম গ্রহণ করে। এখানে উল্লেখ্য যে, আইবেরিয়ার এমন বিশাল জনসংখ্যার ইসলাম গ্রহণ করার পেছনে একেশ্বরবাদীদের এবং মুসলিমদের বিশ্বাসের অভিন্নতাই এক বড় ভূমিকা পালন করেছিল। ৭১১ খ্রিস্টাব্দে প্রথম আক্রমণের পর ২০০-৩০০ বছরের মধ্যেই স্পেনের ৮০ শতাংশেরও বেশী মানুষ ছিল মুসলিম, সংখ্যায় যা ৫০ লক্ষেরও বেশী। এদের বেশীরভাগই স্পেনের স্থানীয় অধিবাসী, যাদের পূর্বপুরুষগণ ইসলাম গ্রহণ করেছিল, বহিরাগত অভিবাসী নয়।

অনুবাদ করা হয়েছেঃ Christianity and the Muslim Conquest of Spain আর্টিকেল থেকে।
অনুবাদকঃ আহমেদ রাকিব

Bibliography – গ্রন্থপঞ্জিঃ

‘Ata ur-Rahim, Muhammad. Jesus: Prophet of Islam. Elmhurst, New York: Tahrike Tarsile Quran, Inc. , 1991. Print.

Carr, Matthew. Blood and Faith: The Purging of Muslim Spain. New York: The New Press, 2009. Print.

Khaldun, Ibn. Tarikh Ibn Khaldun. Beirut: Dar al-Fikr, 1988. Web. http://shamela.ws/index.php/book/12320 .

Facebook Comments